পৃষ্ঠাসমূহ

কোরআন ও Science

আরবি এমন একটি ভাষা যা ১০০% translate করা সম্ভব না – কোরআন ১০০% বুঝতে গেলে আরবি জানতে হবে। আল্লাহর কিছু বানীঃ- সুরা রাহমান (৫৫) ৩৩ নং আয়াত – হে জিন ও মানবকুল, নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের প্রান্ত অতিগম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলোয় তবে অতিগম কর। তবে আল্লাহ তাআলার ক্ষমতা ব্যতিরেকে তোমরা তা অতিগম
করতে পারবে না।  সুরা সাবা (৩৪) ৩ নং আয়াত – আর Non Muslim রা বলে, ‘কিয়ামত আমাদের কাছে আসবে না’।বলুন, ‘অবশ্যই আমার রবের কসম! যিনি অদৃশ্য সম্পের্কে অবগত,তা তোমাদের কাছে আসবেই। আসমানসমূহে ও জমীনে অনু পরিমাণ কিংবা তার চেয়ে ছোট অথবা বড় কিছুই তার অগোচরে নেই। বরং সব কিছু সুস্পষ্ট কিতাবে (লিপিবদ্ধ) রয়েছে।





সুরা হিজর (১৫) ১৪-১৫ নং আয়াত – আর যদি আমি ওদের সামনে আকাশের কোনো দরজাও খুলে দিই, আর তারা তাতে দিনভর আরোহনও করতে থাকে, তবুও তারা একথাই বলবে, আমাদের দৃষ্টির বিভ্রাট ঘটানো হয়েছে, না- বরং আমরা যাদুগ্রস্ত হয়ে পড়েছি।
আল্লাহ কে?

আমরা এই সৌরজগত,পৃথিবী ,মানুষ এবং সব কিছুর যে সৃস্টি করেছেন সেই সৃস্টিকর্তা কে আল্লাহ বলি।

সৃস্টিকর্তা নিজেই তার পরিচয় দিয়েছেন কোরআনে!

সুরা এখলাস ১১২ -বল আল্লাহ এক,তিনি কারোই মুখাপেক্ষী নন,তার থেকে কেউ জন্ম নেয়নি ,আর তিনি কারো থেকে জন্ম গ্রহন করেননি ,আর তার সমতুল্য দ্বিতীয় কেউই নেই।
আল্লাহর চালেন্জ :-


সুরা বাকারা – ২৩ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন – তারা যদি কোরআন কে মানব রচিত কোন গ্রন্হ মনে করে ,তবে এর মতো একটি সুরা এমনকি একটি আয়াত তারা রচনা করে দিক।

সুরা ইউনুস (১০) ৩৮ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন – তারা কি এ রুপ বলে এটা তার (নবীর ) স্বরচিত ?তুমি বলে দাও তবে তোমরা এর অনুরুপ একটি সুরা আনয়ন কর এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে যাকে যাকে নিতে পার ডেকে নাও ,যদি তোমরা সত্যবাদী হও।

সুরা বনী ইসরাইল (১৭) ৮৮ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন – যদি মানুষ ও জিন সমাবেত হয় এই কোরআনের অনুরুপ কোরআন আনয়নের জন্য ,যদিও তারা পরস্পর কে সাহায্য করে তবুও তারা কোরআন আনয়ন করতে পারবে না।
কোরআনের অলৌকিকত্ব

সুরা ফাতেহা – (১) সুরা তে ৭ টা আয়াত যা বিষদ ভাবে বর্ননা করলে একটি ৭৫ পৃস্টার বই হবে।

God’s Miracle of 19 in Quran click here to visit

Quran miracles

Miracles Of Quran
১ । Big Bang

সুরা আম্বিয়া (২১) ৩০ নং আয়াত – যারা কুফরি (কুফরি মানে বিশ্বাস করে না)করে তারা কি ভেবে দেখে না আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম।
২ । চাদের নিজস্ব আলো নয়।

সুরা ফুরকান (২৫) ৬১ নং আয়াত – কতো মহান তিনি ,যিনি আকাশে সৃস্টি করেছেন বড় বড় তারকাপুন্জ এবং স্হাপন করেছেন প্রদীপ ও জ্যোতির্ময় চন্দ্র।আরবিতে ” মুনির ” মানে – Reflected Light বা ধার করা আলো।
৩।পৃথিবী গোলাকার।

সুরা নাজিয়াত (৭৯) ৩০ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন -এরপর আল্লাহ পৃথিবীকে সৃস্টি করেছেন ডিম্বাকৃতি।আরবিতে ” তাহাহা ” মানে ডিম্বাকৃতি।
৪ । সুর্য নিজ অক্ষের উপর ঘুরে।

সুরা আম্বিয়া (২১) ৩৩ নং আয়াত আল্লাহ বলছেন – আল্লাহই সৃস্টি করেছেন রাএি ও দিবশ এবং চন্দ্র ও সূর্য ,প্রত্যেকেই নিজ নিজ কক্ষেপথে বিচরন করে।
৫।মিষ্টি ও লবনাক্ত পানি মিশে ।


সূরা ফুরকান -(২৫) ৫৩ নং আয়াত – তিনি দুই সুমদ্রকে মিলিত ভাবে প্রবাহিত করেছেন ,একটি মিষ্টি এবং অপরটি লবনাক্ত ,উভয়ের মধ্যে রেখেছেন এক অন্তরায় ,এক শক্ত ব্যাবধান।
৬ । পাহাড় গুলোর জন্য ভুমিকম্প হইনা

সুরা নাবা (৭৮) ৬,৭ নং আয়াত – আমি কি পৃথিবীকে বিছানা বানিয়ে দিয়নি ,পাহাড় সুমহকে পেরেক রুপে গেড়ে দিয়নি?

সুরা লোকমান ১০ নং আয়াত – আমি পৃথিবীতে পাহাড় সুমহকে স্হাপন করেছি ,যাতে তা পৃথিবীকে স্হির রাখে আর যাতে তোমাদের দোলা না দেয়।
৭ ।প্রতিটি উদ্ভিদের male & female আছে

সুরা তাহা (২০) ৫৩ নং আয়াত – তারপর বৃষ্টির পানি দিয়ে জোড়ায় জোড়ায় বিভিন্ন রকমের উদ্ভিদ বের করে আনি।

সুরা রাদ (১৩) ৩ নং আয়াত – প্রত্যেক ফল-মুল সৃষ্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়।
৮ । পানি থেকে জীব সৃস্টি।

সুরা আম্বিয়া (২১) ৩০ নং আয়াত – প্রানবান সবকিছু সৃস্টি করলাম পানি হতে তবুও কি তারা বিশ্বাস করবে না?
৯ । মানুষের সৃস্টি।(A)

সুরা মোমেনুন (২৩) ১২ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন – আমি তো মানুষকে সৃস্টি করেছি মৃত্তিকার মুল উপাদন থেকে।

সুরা সাজদাহ (৩২) ৭,৮ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন – যিনি তার সকল কিছু সৃজন করেছেন উত্তম রুপে এবং কাদা মাটি হতে মানব সৃষ্টির সূচনা করেছেন।অতঃপর তার বংশ উৎপন্ন করেছেন তুচ্ছ তরল পর্দাথের নির্যাস থেকে।

সুরা সোয়াদ (৩৮)৭১ নং আয়াত- আল্লাহ বলেছেন – আমি মানুষকে সৃস্টি করেছি মাটি হতে ।

সুরা ফুরকান (২৫) ৫৪ নং আয়াত আল্লাহ বলেছেন -আমি তোমাদের সৃস্টি করেছি পানি হতে।

মানুষের সৃস্টি মাটি ও পানি হতে এবং আল্লাহ সৃস্টি করেছেন।
১০ । মানুষের সৃস্টি ।(B)

বিবর্তন প্রাকৃতিক নির্বাচন ও পরিব্যক্তি এই দুই মৌলিক এিয়ার দ্বারা ঘটে বিবর্তনের জন্য গভীরতা বাড়তে বাড়তে এক পর্যায় জড় বস্তু থেকে জৈব বস্তু DNA (অনু) থেকে এক কোষী প্রানী ,আসতে আসতে জটিলতর প্রানী এবং এক পর্যায় মানুষ প্রানীর মাঝে আত্নসচেতনতার উদ্ভব হয়।

আমার প্রশ্ন হল আল্লাহ আমাদের সৃস্টি না করলে ,এই ভাবে মানুষ এখন কেন সৃস্টি হইনা ?

science কি theory তে বিশ্বাসী ?science তো fact এ বিশ্বাসী। evolution তো একটা theory !বই এর নামই হলো Charles Darwin Theory of Evolution ।Charles Darwin – the origin of peaches বইটি কি পড়েন নি? Charles Darwin একটি চিঠি পাঠালেন JOHN HERSCHEL এর কাছে ১৮৬১ সালে তিনি লিখেছেন আমি বিশ্বাস করি না Theory of Evolution কারন আমার কাছে কোন প্রুফ নেই।আমি এইটাকে শুধু মাএ বিশ্বাস করি এই কারনে- এইটা আমাকে সাহায্য করে classification of embryology,morphology
(নিস্চয় ভাল কাজ মোমিন মানুষের লক্ষন।এইগুলো মানুষের কাছে পৌছে দিয়ে কিছু সওয়াবের অধিকারি হন।দয়া করে পেজটি শেয়ার করতে ভুলবেন না ভাই ও বোনেরা ধন্যবাদ )