পূর্বের ইতিহাস গুলো পড়লে দেখবেন বাকি সব ধর্মে পূর্বে নারীদের হত্যা
করেছে।কিছু ধর্মে মেয়ে জন্মালে তাদের কে জ্যান্ত কবর দিত বা পানিতে ফেলে
দিত বা মেরে ফেলে দিত।কিছু ধর্মে নারীদেরকে তার স্বামী লাশের সাথে জ্যান্ত
পুড়িয়ে মারা হত।আর এখন তারাই বলে থাকে ইসলামে নারীদের অধিকার নেই।
জাহেলিয়াতের যুগে নারীদের হত্যা করা হত ।মোহাম্মদ সাঃ আল্লাহর হুকুমে এইটা বন্ধ ও নিষেধ করেছেন
নবী সাঃ কে যখন জীজ্ঞাসা করা হলো কাকে
বেশী ভালবাসব মাকে না বাবাকে?নবী সাঃ উত্তরে বলল তোমার মাকে।আবার জীজ্ঞাসা
করা হল এরপর কাকে ভালবাসব?নবী সাঃ উত্তরে বলল তোমার মাকে।আবার জীজ্ঞাসা করা
হল এরপর কাকে ভালবাসব?নবী সাঃ উত্তরে বলল তোমার মাকে।আবার জীজ্ঞাসা করা হল
এরপর কাকে ভালবাসব?তোমার বাবা কে
অর্থাৎ মা গোল্ড মেডেল ,মা সিলভার মেডেল,মা ব্রোন্জ মেডেল আর বাবা সান্তনা পুরুস্কার
এরপর আপনি যখন নবী সাঃ ও সাহাবীদের রাঃ জীবনি পড়বেন দেখবেন তারা সকলে বাড়ীতে তাদের স্ত্রীদেরকে বাড়ীর কাজে সাহায্য করতেন।
সুরা বাকারা ২২৮ – তাদের মত নারীদের একই ন্যায়সঙ্গত অধিকার ।তবে পুরুষের মর্যাদা এক স্তরে উপরে।
১ম অংশে অধিকারগুলো সম্পর্কে বলা হয়েছে নারী ও পুরুষের সম অধিকার।আর
পরের অংশে বলা হয়েছে “তবে পুরুষের মর্যাদা এক স্তরে উপরে” কেন বলা
হয়েছে?উত্তর – সুরা নিসা ৩৪ – পুরুষেরা নারীদের সংরক্ষক এবং ব্যবস্হাপক
।কেননা আল্লাহ একজনের চেয়ে অন্যজন কে বেশি দান করেছে।
আর এই কারনে পুরুষরা তাদের সম্পদ ব্যয় করে তাদের পিছনে।
“কেননা আল্লাহ একজনের চেয়ে অন্যজন কে
বেশি দান করেছে”স্বীকৃত যে নারী অপেক্ষাকৃত দুর্বল ।কিছু বিষয়ে তাকে
বিশেষভাবে সংরক্ষনের ব্যবস্হতা করতে হয়।
নৃবিদ্যার দৃস্টিতে পুরুষ নারীর তুলনায় শক্তিশালী এবং পৃথক প্রকৃতির অধিকারী যা জীব বিজ্ঞানের দৃস্টিতেও সত্যি।
সন্দেহ নেই যে প্রকৃতিই পুরুষকে এই সুবিধা দিয়েছে এজন্য এ বিষয়ে
পুরুষের কোন কৃতিত্ব নেই তেমনি নারীর কোন অসম্মান নেই।এ সুবিধা যা পুরুষকে
দেওয়া হয়েছে তা এ জন্য যে সে যেন এ কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন করতে পারে।
সুরা নিসা ১২৪ – তোমাদের যে কেউ সে নারী হোক বা পুরুষ মুমিন হোক ,সৎ
আমল করলে জান্নাতে প্রবেশ করাব এবং সামান্যতম অবিচার তাদের প্রতি করা হবে
না।
সুরা আন নাহল ৯৭- যে ব্যক্তি মুমিন অবস্হায় সৎ আমল করবে সে নারী বা
পুরুষ যেই হোক না কেন তাকে আমি পবিএ জীবন দান করব এবং তারা যে আমল করবে তার
চেয়ে উত্তম প্রতিদান দিব।
সুরা আহকাফ ১৫ – আমি মানুষকে তাদের পিতা মাতার সাথে ভাল ব্যবহারের
নির্দেশ দিয়েছি।তার মাতা কষ্ট সহ্য করে তাকে গর্ভ ধারন করেছেন।কষ্ট সহ্য
করে তাকে দুগ্ধ দান করেছে।
সুরা হুজুরাত ১৩ – হে মানব মণ্ডলী তোমাদের এক জোড়া মানব মানবী থেকে
সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের গোএ-উপগোএে বিভক্ত করেছি তোমাদের পরিচিতির
জন্য।নিস্চয় তোমাদের মধ্য আল্লাহর দৃষ্টিতে অধিক সম্মানিত সেই ব্যক্তি যে
আল্লাহ কে বেশি ভয় করে।
এইখানে কোন লিঙ্গ ,বর্ন ,গোএ সম্পদ এই গুলো ইসলামের কোন মাপ কাঠি নয়।আল্লাহর দৃষ্টিতে মাপকাঠি হল তাকওয়া।
ইসলামে নারীদেরকে ১৪০০ বছর আগে পশ্চিমাদের অর্থনৈতিক অধিকার প্রদান
করা হয়েছে ।ইসলামে যদি একজন নারী কাজ করতে চায় তাহলে সে তা করতে পারে এ
ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞামুলক দলিল নেই,যতক্ষন না তা হারাম হবে।সে বাইরে
যেতে পারবে তবে (তার মর্যাদা ও নিরাপত্তা রক্ষার্থে)শরীয়াহ সমর্থিত পোশাক
পরিধান করে যেতে হবে।
বিবি খাদীজা রাঃ যিনি নবী সাঃ এর স্ত্রী ছিলেন ।তার সময়ে সবচেয়ে সফল
ব্যবসায়ী মহিলা ছিলেন । এবং তিনি তার তার স্বামী নবী মোহাম্মদ সাঃ এর
মাধ্যমে করত ।একজন নারী পুরুষের তুলনায় অধিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা লাভ করে
।অর্থনৈতিক দায়িত্ব নারীর উপর বর্তায় না।এটা পরিবারের পুরুষের উপর এটা তার
পিতা বা ভ্রাতার উপর বিয়ের পূর্বে।বিয়ের পর এইটা তার স্বামীর উপর অথবা তার
সন্তানের উপর দায়িত্ব।
বিয়ের সময় তিনি একটা উপহার পাচ্ছেন দেন মহর।সুরা নিসা ৪ – নারীদের তাদের দেনমোহর স্বতঃপ্রবৃও হয়ে দিয়ে দাও।
আমাদের দুর্ভাগ্য এই যে মুসলিম সমাজে
অনেক অপসংস্কৃত অনুপ্রবেশ ঘটেছে,বিশেষ করে ভারত,বাংলাদেশ,পাকিস্তানে তার
মধ্য যৌতুক একটি যা ইসলামে বিরোধী কাজ।
যদি কোন মহিলা চাকরি করে সে তার টাকা তার স্বামীর জন্য খরচ করতে বাধ্য নয়।
ইসলাম নারী শিশু হত্যা নিষেধ করেছেঃ-
সুরা তাকভীর ৮,৯ – যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞাসিত হবে । কি অপরাধে তাকে হত্যা করে হয়েছে?
ইসলাম ছেলে ও মেয়ে শিশু হত্যা নিষেধ করেছেঃ-
সুরা আনআম ১৫১ – তোমরা খাদ্য দানের ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা কর না।
কন্যা সন্তানের জন্ম শুনলেঃ-
সুরা নাহল ৫৮ – যখন কেউ তাদের কন্যা সন্তানের সু সংবাদ দেয় তখন তার মুখ
কাল হয়ে যায় এবং অসহ্য মনস্তাপে ক্লিষ্ট হতে থাকে।তাকে শোনানো সু সংবাদের
দুঃখে সে লোকদের কাছ থেকে মুখ লকিয়ে রাখে।সে ভাবে অপমান সহ্য করে কন্যাকে
রাখবে না তাকে মাটিতে পুতে ফেলবে।সাবধান!তাদের ফয়সালা কতই না নিকৃষ্ট।
বিয়েতে মেয়ে সম্মতি থাকতে হবেঃ-
সুরা নিসা ২১ – হে বিস্বাসীগন তোমাদের জন্য নারীদের জোর করে অধিকারভুক্ত নয়।
বুখারি ৭ম খণ্ড ৬৯ – এক নারীর বিয়ে তার অসম্মতিতে তার পিতা দিয়েছিলেন
,তিনি নবী সাঃ এর কাছে গিয়েছিলেন ।নবী সাঃ তার বিয়ে বাতিল দিয়ে দেন।
সুরা তাওবা ৭১ – আর ইমানদার পুরুষ ও ইমানদার নারী একে অপরের সহায়ক।
কোরআনের প্রথম নাযিলকৃত আয়াত হল সুরা আলাক বা ইকরা ১-৫
কোরআন প্রথম নির্দেশনা যেটা মানবতার প্রতি নাযিল হয়েছিল তা নামায না
,রোযা না তা ছিল পড়া ।ইসলাম শিক্ষার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করেছে।
নবী সাঃ পিতা মাতাদিককে সর্বাধিক তাগীদ দিয়েছেন যেন তারা তাদের কন্যা সন্তানকে শিক্ষাদেয়।
ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করতে হবে প্রথমে আর তারপর অনন্য শিক্ষা।
সুরা বাকারা ১৭৮ তাকেও হত্যা করা হবে যদি কোন নারী হত্যা করে সেও হত্যাকৃত হবে।
সুরা মায়িদা ৩৮ – চোর সে নারী বা পুরুষ যেই হক না কেন তার হাত কেটে দাও।
সুরা নুর ২ – কেউ যদি ব্যাভিচার করে সে নারী পুরুষ যেই হোক না কেন তাকে ১০০ দোররা মার।
সুরা নুর ৪ – যদি কেউ কোন নারীর সতীত্ব নিয়ে কথা তোলে তাকে ৪ জন সাক্ষী হাজির করতে হবে ,না পারলে তাকে ৮০ দোররা মার।
আইন প্রনয়নে নারীঃ-
ওমর রাঃ সাহাবীদের সাথে মোহর সর্বোচ্চ পরিমান নির্ধারনের ব্যাপারে
আলোচনা করছিল,যাতে যুবকেরা বিয়েতে উৎসাহিত হয়।পিছনের সারী থেকে একজন মহিলা
বলল । সুরা নিসা ৪ – আল্লাহ বলেছেন – তুমি বিপুল পরিমান সম্পদও দিতে পার
মোহরনা হিসাবে।তখন ওমর রাঃ বলল ওমর ভুল করেছেন মহিলা সঠিক। (ওমর রাঃ জীবনি)
যুদ্ধ ক্ষেএে নারীরাঃ-
যুদ্ধ ক্ষেএে নারীরা গিয়েছেন পানি সরবরাহ করেছেন ,প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন।
মনে করেন ২টি ছাএী পরিক্ষা দিয়েছে।এবং ২
জনই ৮০ নম্বর পেয়েছে মানে সমান ।কিন্তু তাদের পরীক্ষার খাতা গুলো যদি দেখেন
তাহলে দেখবেন একজন প্রথম প্রশ্নে ১২,২য় প্রশ্নে ৮ ,৩য় প্রশ্নে ১০ পেয়েছে
।আর ২য় জন প্রথম প্রশ্নে ৮,২য় প্রশ্নে ১২ ,৩য় প্রশ্নে ১০ পেয়েছে।এতে কারও
মর্যাদা কম হল কি?
পর্দা শুধু কি মেয়েদের জন্য?
সূরা নূরঃ ৩০ – ৩১
(হে রাসূল!) মোমেন পুরুষদের বলোঃ তারা যেন নিজেদের চোখকে বাঁচিয়ে চলে।
এবং নিজেদের লজ্জাস্থান সমূহ হেফাজত তরে। এটা তাদের আরো পবিত্র হয়ে ওঠার
জন্য অত্যন্ত কার্যকর। (তাদের চরিত্র নির্মাণের জন্য) যা কিছুই তারা করে
অবশ্য অবশ্যই আল্লাহ সে সব কিছু সম্পর্কেই খবর রাখবেন।
আর (হে নবী) মোমেন স্ত্রীলোকদের বলুন! তারা যেন নিজেদের চোখ অবনত রাখে
এবং নিজেদের লজ্জাস্থান সমূহের যথাযথ সংরক্ষণ করে। আর যেন প্রদর্শনী না করে
তাদের রুপ-সৌন্দর্য ও অলংকারের। তবে এ সবের মধ্যে যা অনিবার্যভাবে প্রকাশ
পেয়ে যায়। আর তারা যেন ঝুলিয়ে দেয় তাদের ওড়না তাদের বুকের ওপর। আর
তারা প্রকাশ করবে না তাদের রুপ-সৌন্দর্য তাদের স্বামী অথবা তাদের পিতা অথবা
তাদের স্বামীদের পিতা (শ্বশুর) অথবা তাদের পুত্র।
ছেলেদের জুব্বা আর মেয়েদের বোরখার মধ্য
পার্থক্য কি?আর মেয়েদের নেকাব হল মুস্তাহাব।নেকাব পরলে সওয়াব না পরলে কোন
গুনাহ নেই আর সবাই যদি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখে তাহলে আর নেকাব
ব্যবহার করার প্রয়োজন হবে না।
ইসলামে যেনা হারামঃ-
ইসলামে বিয়ে ব্যাতিত নারীদের সাথে সহবাস হারাম।
ইসলামে নারীদের যৌন অধিকার:-
ইসলামই এক মাএ নারীদের যৌন অধিকার
দিয়েছে।নাড়ীদেরকে পশুর মত ব্যবহার নিশিদ্ধ।ইসলামে এ্যানাল (Anal)ও ওরাল
(Oral)সেক্স নিশিদ্ধ বা হারাম।এটা কিরকম ঘৃনিত ও অস্ব্যাস্হকর কাজ তা
নিস্চয়ই কারো অজানা নেই।
স্ত্রীর সাথে তার স্বামীর ব্যবহার কেমন হবেঃ-
সুরা বাকারা ১৮৭ -তারা তোমাদের জন্য আবরণ, এবং তোমরা তাদের জন্য আবরণ
ইসলামে যৌতুক হারামঃ-
ইসলাম যৌতুককে হারাম করেছে আরও স্ত্রীকে মোহর দিতে বলেছে।
ইসলামে বাচ্চা নষ্ট হারামঃ-
ছেলে হোক আর মেয়ে হোক ইসলামে বাচ্চা নষ্ট হারাম।
ইসলামে বিধবা নারীঃ-
ইসলামে বিধবা নারীদের বিবাহ করা যায়েজ ।
এক মুসলিম ভাই আর একজন NON Muslim ভাইয়ের মধ্য আলাপ
NON Muslim ভাই - আচ্ছা ভাই ইসলামে মেয়েদেরকে এত ছোট করে দেখা হয় কেন এবং মেয়েরা মুক্ত না কেন?
মুসলিম ভাই - কি রকম ছোট? ইসলামেতো মেয়েদের অনেক ছাড় ও বড় এবং অনেক মর্যাদা দিয়েছে।
মুসলিম ভাই - ইসলামী রীতি ও তাদের
মানা লাগবে না এখন সে বোরখা বাদে বাইরে যেতে পারবে ।তার ইচ্ছামত পোশাক
পরতে পারবে যা ইসলামে যায়েজ নেই ,চাকুরীর স্হানে সে ছেলেদের সাথে ইচ্ছামত
মেলা মেশা বা কথা বলতে পারবে তাইত?এই গুলো যদি আমাদের মেয়েরা করে তাহলে
আপনাদের সুবিধা কি?
NON Muslim ভাই - না মানে…
মুসলিম ভাই - আচ্ছা ভাই আমরা
মেয়েদের মুক্ত করে দিলাম এখন আপনারা কি করবেন?তারা ইচ্ছামত পোশাক পড়লে
আপনাদের কি সুবিধা হয় আর ছেলেদের সাথে ইচ্ছামত মেলা মেশা বা কথা বলতে দিলে
কি হয়ে থাকে তা কি সকলের জানা নেই?
মুসলিম ভাই - ইসলামে মেয়েদের যেমন
অনেক নিয়ম কানুন আছে তেমন ছেলেদের ও অনেক নিয়ম কানুন আছে।আর আমরা ও আমাদের
মেয়েরা এই নিয়ম কানুন গুলো মেনে চলি ও চলার চেস্টা করি।
মুসলিম ভাই - আমাদের মেয়েদের উপর আপনাদের এত নজর কেন?
NON Muslim ভাই - আমাদের উদ্দেশ্য ছেলে মেয়েদের সমান করা এবং সমান অধিকার দেওয়া।তাহলে দেশের অনেক উন্নতী ও সাধিত হবে।
মুসলিম ভাই - আল্লাহ মেয়েদেরকে
একটু নরম প্রকৃতির সৃস্টি করেছেন আর ছেলে ও মেয়েদের মধ্য পার্থক্য করে
সৃস্টি করেছেন । আপনারা কি পারবেন আল্লাহর এই সৃস্টিকে পরিবর্তন করতে?তা কি
জীবনেও সম্ভব?আপনারা আল্লাহর সৃস্টির পরিবর্তনের অপচেস্টা করছেন।
আপনার বোন রাত ২টায় ঘরের বাইরে বের হলে হইত ধর্ষিত হবে আর আপনি রাত
২টায় ঘরের বাইরে বের হলে ধর্ষিত হবেন না।কিভাবে আপনারা ছেলে মেয়েদের সমান
করবেন?
আপনি চাকুরি থেকে এসে আবার রান্না করতে পারবেন কিন্তু আপনার স্ত্রী
চাকুরি থেকে এসে রান্না করতে পারবে না ক্লান্ত হয়ে যাবে।কারন আল্লাহ
ছেলেদেরকে শক্তি বেশি দিয়েছে।কিভাবে আপনারা ছেলে মেয়েদের সমান করবেন?
ইসলামের ভিতরে থেকে দেশের অনেক উন্নতী সাধিত করা আরও সহজ।
মুসলিম ভাই - আপনি কি জানেন
ইসলামের যাকাত আর ফসলের যাকাতের নিয়ম (ওশর)দিয়ে দেশের অবস্হা কিভাবে সহজে
পরিবর্তন করা সম্ভব?কত সহজেই দ্রারিদ্র বিমোচন করা সম্ভব?
NON Muslim ভাই - না ভাই ফসলের যাকাত সম্পর্কে আমার জানা ছিল না।আর এইটা নিয়েতো কখনও চিন্তা করিনি!
under construction
শেষ কথা -
অনেক মুসলিম সমাজ নারীদের তাদের অধিকার দিচ্ছে না এবং তারা কোরআন সুন্নাহ থেকে দূরে সরে গেছে ।পশ্চিমা সমাজ এ জন্য বহুলাংসে দায়ী।পশ্চিমা সমাজ গুলোর কারনে অনেক মুসলিম সমাজ রক্ষনশীল হয়ে পরেছে।আর অনেক মুসলিম সমাজ পশ্চিমা সংস্কৃতির আলোকে উন্নত করতে গিয়ে তাদের সংস্কৃতির অনুসরন করছে।