Al Hadith

















__________________________________________________________________________________
The Hadith of the Prophet Muhammad (صلى الله عليه و سلم) at your fingertip

  
 وَعَدَ اللَّهُ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا وَمَسَاكِنَ طَيِّبَةً فِي جَنَّاتِ عَدْنٍ ۚ وَرِضْوَانٌ مِّنَ اللَّهِ أَكْبَرُ ۚ ذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ [٩:٧٢] আল্লাহ ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেনে কানন-কুঞ্জের, যার তলদেশে প্রবাহিত হয় প্রস্রবণ। তারা সে গুলোরই মাঝে থাকবে। আর এসব কানন-কুঞ্জে থাকবে পরিচ্ছন্ন থাকার ঘর। বস্তুতঃ এ সমুদয়ের মাঝে সবচেয়ে বড় হল আল্লাহর সন্তুষ্টি। এটিই হল মহান কৃতকার্যতা।
 ► দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিজেকে রক্ষার আমল ◄
যে ব্যক্তি জুম’আর দিনে সুরা কাহফের প্রথম ১০ আয়াত পড়বে, সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপত্তা লাভ করবে। [মুসলিম ১৭৬৬]
بِسمِ اللَّهِ الرَّحمٰنِ الرَّحيمِ
পরম করুনাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَنزَلَ عَلَىٰ عَبْدِهِ الْكِتَابَ وَلَمْ يَجْعَل لَّهُ عِوَجًا ۜ [١٨:١]
১। (মুহাম্মাদ সাঃ) এর প্রতি এই কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং তিনি এতে অসংগতি রাখেননি।

قَيِّمًا لِّيُنذِرَ بَأْسًا شَدِيدًا مِّن لَّدُنْهُ وَيُبَشِّرَ الْمُؤْمِنِينَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْرًا حَسَنًا [١٨:٢]
২।  
সতর্ক করার জন্য এবং বিশ্বাসীগণ, যারা সৎকর্ম করে তাদেরকে এই সুসংবাদ দেওয়ার জন্য যে, তাদের জন্য আছে উত্তম পুরস্কার। 

مَّاكِثِينَ فِيهِ أَبَدًا [١٨:٣]

وَيُنذِرَ الَّذِينَ قَالُوا اتَّخَذَ اللَّهُ وَلَدًا [١٨:٤]
৪। , তাদেরকে যারা বলে যে, আল্লাহ সন্তান গ্রহন করেছেন।

مَّا لَهُم بِهِ مِنْ عِلْمٍ وَلَا لِآبَائِهِمْ ۚ كَبُرَتْ كَلِمَةً تَخْرُجُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ ۚ إِن يَقُولُونَ إِلَّا كَذِبًا [١٨:٥]
৫। ; তাদের মুখনিঃসৃত বাক্য কি উদ্ভট! তারা তো শুধু মিথ্যাই বলে।

فَلَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ عَلَىٰ آثَارِهِمْ إِن لَّمْ يُؤْمِنُوا بِهَٰذَا الْحَدِيثِ أَسَفًا [١٨:٦]


إِنَّا جَعَلْنَا مَا عَلَى الْأَرْضِ زِينَةً لَّهَا لِنَبْلُوَهُمْ أَيُّهُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا [١٨:٧]
৭। (মানুষকে) এই পরীক্ষা করবার জন্য যে, তাদের মধ্যে কর্মে কে শ্রেষ্ঠ।

وَإِنَّا لَجَاعِلُونَ مَا عَلَيْهَا صَعِيدًا جُرُزًا [١٨:٨]

أَمْ حَسِبْتَ أَنَّ أَصْحَابَ الْكَهْفِ وَالرَّقِيمِ كَانُوا مِنْ آيَاتِنَا عَجَبًا [١٨:٩]
৯। , গুহা ও রাকীমের অধিবাসীরা ছিল আমার নিদর্শনাবলীর মধ্যে বিস্ময়কর?

إِذْ أَوَى الْفِتْيَةُ إِلَى الْكَهْفِ فَقَالُوا رَبَّنَا آتِنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا [١٨:١٠]
১০। যখন যুবকরা গুহায় আশ্রয় নিল, তখন তারা বলেছিলঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি নিজের থেকে আমাদেরকে অনুগ্রহ দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজ কর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন।

এই লিঙ্ক থেকে খুব সহজেই আপনি এই মুহূর্তেই আরও স্পষ্ট আরবী ফন্টে কুরআন পড়তে বা পছন্দমতন ক্বারীর তেলাওয়াত শুনতে পারেন-
সাহাবি ইমরান বিন হুসাইন রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত :

একদা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তির হাতে তামার চুড়ি দেখে বললেন, এটা কি? সে বলল: এটা অহেনার অংশ। {অহেনার অর্থ এক প্রকার হাড়, যা থেকে কেটে ছোট ছোট তাবিজ আকারে দেয়া হয়।}
তিনি বললেন: এটা খুলে ফেল, কারণ এটা তোমার দূর্বলতা বাড়ানো ভিন্ন কিছুই করবে না। যদি এটা বাঁধা অবস্থায় তোমার মৃত্যু হয়, তবে কখনও তুমি সফল (জান্নাতি) হবে না।'

আয়াত
"..শেষ পর্যন্ত সত্য প্রতিশ্রুতি এসে গেল এবং জয়ী হল আল্লাহর হুকুম, যে অবস্থায় তারা মন্দবোধ করল।" (সুরা আত-তাওবাঃ ৪৮)
অবশেষে সত্যের কাছে হার মানতে বাধ্য হলো অধ্যক্ষ গোলাম হোসেন। আশা করি তিনি ইসলামের সুমহান ছায়াতলে নিজের আশ্রয় খুজে পাবেন, আল্লাহ তাকে হেদায়াতের পথ দান করুন, আমিন।
আর এটা যে কোন গুজোব ছিলনা তাও প্রমান হলো। সব সময় সত্যের পাশে থাকলে বিজয় আসবেই, প্রয়োজন, ধৈর্য, প্রজ্ঞা ও আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ তাওয়াক্কুল করা জাযাকাল্লাহ ও অভিনন্দন বোন সুমাইয়া ও তাঁর পরিবারকে, আপনারা বাংলাদেশের মুসলিম জনগনের জন্য এক দৃষ্টান্ত হয়ে থাকলেন, আল্লাহ আপনাদের উপর রহম করুন। আমিন। 
খারাপ স্বপ্ন অথবা রাতে ভয় পান? এই আমলটি করুন ইনশাআল্লাহ রাতে শয়তান আপনাকে ভয় দেখাতে পারবে না।
হাদিস
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বারা ইবনে ‘আযেব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে বলেন: “যখন তুমি তোমার শয্যা গ্রহণের ইচ্ছা করবে, তখন সালাতের ন্যায় অযূ করে ডান কাত হয়ে শয়ন করবে।” [বুখারী: ৬৩১১, মুসলিম: ৬৮৮২]


একজন সৌদি প্রবাসী ভাই এর স্ট্যাটাস থেকে নেওয়াঃ "গতকাল একটি ইসলামিক ব'ইয়ের দোকানে দাড়িয়ে ছিলাম, দেখলাম ১ দীনদার দাড়ীওয়ালা বাঙ্গালি, দোকানীকে বাংলা " বুখারী শারীফ " এর দাম কতো জিঙ্গেস করল, দোকানি জানালো ৪০ রিয়েল দাম ১ম খন্ডের। দাম শুনে দেখলাম লোকটির মুখে ছিন্তার ছাপ পড়ে গেল! (হয়তো লোকটির ইনকাম কম)

পাশে দীনদার দাড়ীওয়ালা ১ সৌদি দাড়িয়ে ছিল, সে লোকটির চেহেরায় চিন্তার ছাপটি অবলোকন করতে পেরেছিলো। তারপর দ েখলাম, সৌদি লোকটি ব'ইটির দাম পরিশোধ করে দিল, আর লোকটিকে বলল, তুমি এই কিতাবটি নিয়ে যাও , আমার পক্ষ থেকে হাদিয়া সরুপ।আর আমার জন্য দোয়া করো, আল্লাহ যেন আমার রিযক আরো বাড়িয়ে দেন। বাঙ্গালি লোকটি , আবেগ আপ্লোত হয়ে সৌদিটিকে জড়িয়ে ধরে।

তারপর বাঙ্গালি লোকটি দোকান থেকে চলে যেতে যেতে তার সাথে থাকা অপর লোকটিকে বলে, বুখারি শারীফ টি কেনার, আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিলো, আল্লাহ আশা পূরন করল।
* আমাদের এই রকম'ই ইসলামিক ভ্রাতৃত্ববোধ হওয়া উচিৎ ছিলো, দেশ,জাতি,গোত্র,বর্ন এগুলোর উর্ধে উঠে।

এই দৃশ্যটি আমার কাছে ভাল লেগেছিলো ,তাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।"
 আপনার কি এমন হয়?

"মুমিন তো হচ্ছে সেসব লোক, (যাদের) আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করানো হলে তাদের হৃদয় কম্পিত হয়ে ওঠে এবং যখন তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করা হয়, তখন তাদের ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং তারা (সব সময়) তাদের মালিকের ওপর নির্ভর করে।"
কয়েকদিন পরপরই মৃদু কম্পনে সারা দেশ কম্পিত হয়ে উঠছে, এগুলো বড় একটা কম্পন আসার আগে সতর্ককারী কম্পন। মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাহদের সতর্ক করেন যাতে করে তারা অনুতপ্ত হয় এবং আল্লাহর পথে ফিরে আসে। চলুন দেখি কুরআন ও সহীহ হাদীস অনুযায়ী ভূমিকম্পের কারণ অনুসন্ধান এবং এ থেকে কিভাবে আমরা বাঁচতে পারি তার উপায় বের করি। 
আল্লাহ্‌কে সব সময় খুশি করতে চান?

তাহলে সবসময় কোন কিছু করার আগে, একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুনঃ "এই কাজ কি আল্লাহ্‌ কে খুশি করবে?" আপনি যদি প্রকৃত ইমানদার হন, তাহলে কখনই এমন কোন কাজ করতে পারবেন না, যেইটা করলে আল্লাহ্‌ অসন্তুষ্ট হন।
তারা কি উড়ন্ত পাখীকে দেখে না? এগুলো মুক্ত আকাশের বুকে আল্লাহর আজ্ঞাধীন রয়েছে। আল্লাহ ছাড়া কেউ এগুলোকে আগলে রাখে না। নিশ্চয় এতে বিশ্বাসীদের জন্যে নিদর্শনবলী রয়েছে।' [আল কুরআনঃ সূরা নাহল: -৭৯] 
একটি চমৎকার ঘটনা

"আমি যখন নামাজ পড়ছিলাম, আমার ছোট্ট মেয়েটি আমার কাছে এসে আমাকে বারবার ডাকতে লাগলো, কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই আমি জবাব দিচ্ছিলাম না কারণ আমি নামাজে ছিলাম। আমার ৬ বছরের ছেলে এসে তার বোনকে দেখে বলল- ‘ছিঃ তুমি কেন ওদের বিরক্ত করছ? তুমি দেখছ না, মা আল্লাহর সাথে কথা বলছে?’

আমি যখন আমার ছেলের মুখ থেকে এ কথা শুনলাম, আমার সারা দেহ শিহরিত হয়ে উঠলো; আমি ভীষণ বিব্রত ও লজ্জিত বোধ করলাম, কারণ আমি ভুলেই গিয়েছিলাম আসলেই আমি যে সেই মহান সত্তার সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আমি সেই জান্নাত ও পৃথিবীর মহান সৃষ্টিকর্তার সামনে দাঁড়িয়ে আছি, তাঁর সাথে কথা বলছি অথচ নামাজে তাড়াহুড়া করছি।
আমার ছোট্ট ছেলেটির সেই কথাগুলো আমাকে এতই প্রভাবিত করল যে, যখনই আমি এখন নামাজে তাকবীর বলি এই কথাটি আমার মনে পড়ে যায়।

♥সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী♥ যিনি বিজ্ঞতায় পূর্ণ কথা দিয়ে শিশুদের মাধ্যমে আমাদের বড়দের অনেক কিছু স্মরণ করিয়ে
 
কুরআন তিলাওয়াত ও এর আদব

আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন: وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا ‘আর স্পষ্টভাবে ধীরে ধীরে কুরআন আবৃত্তি কর’ (সূরা আল-মুযামমিল : ৪)।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ ‘তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরআন শেখে এবং (অপরকে) শেখায়’ (বুখারী)। 
লক্ষনীয়: ওজুর প্রতিটি অঙ্গ তিনবার ধৌত করা সুন্নত। তবে একবার বা দুইবার ধৌত করলেও ফরজ আদায় হবে। কিন্তু মাথা একবার মাসেহ করাই সুন্নত। একাধিক বার মাথা মাসেহ করা শরীয়ত বিরোধী।
আমি তাকে ও তার জাতিকে দেখেছি, তারা আল্লাহকে ছেড়ে সূর্যকে সিজদা করছে এবং শয়তান তাদের কার্যাবলীকে তাদের জন্য শোভনীয় করেছে…”[সূরা আন নামল :২৪]
“এবং মানুষের মাঝে এমন কিছু লোক আছে যারা আল্লাহর পথ থেকে [মানুষকে] বিচ্যুত করার জন্য কোন জ্ঞান ছাড়াই অনর্থক কথাকে ক্রয় করে, এবং একে ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করে, এদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি।” [সূরা লোকমান :৬]

হযরত আবু মুসা আশ'আরী (রা) রাসূলে আকরাম (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় না হওয়া পর্যন্ত (অর্থাৎ, কিয়ামত না আসা পর্যন্ত) মহান আল্লাহ্ প্রতি রাতে তার ক্ষমার হাত প্রসারিত করতে থাকেন, যাতে করে দিনে গোনাহগার লোকেরা তওবা করে নিতে পারে। আর তিনি দিনের বেলা তার ক্ষমার হাত প্রসারিত করে থাকেন, যাতে করে রাতের গোনাহগার লোকেরা তওবা করে নিতে পারে।
আয়াত
তার চাইতে অত্যাচারী কে, যে আল্লাহর পক্ষ থেকে তার কাছে প্রমাণিত সাক্ষ্যকে গোপন করে? আল্লাহ তোমাদের কর্ম সম্পর্কে বেখবর নন। সে সম্প্রদায় অতীত হয়ে গেছে। তারা যা করেছে, তা তাদের জন্যে এবং তোমরা যা করছ, তা তোমাদের জন্যে। তাদের কর্ম সম্পর্কে তোমাদের জিজ্ঞেস করা হবে না। ( সুরা বাকারা 141 )
●|● গীবত (পরনিন্দা) ইসলামে নিষিদ্ধ ●|●

•► মহান আল্লাহ তা'আলা বলেছেন-"তোমরা একে অপরের পশ্চাতে নিন্দা(গীবত) কর না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করতে চাইবে? বস্তুত তোমরা এটাকে অপছন্দই করবে। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আল্লাহ তাওবা গ্রহণকারী, পরম দয়ালু।" [সূরা হুজুরাত, আয়াত-১২]
আবু হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত
•► আবু হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত একদা আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বললেন "তোমরা কি জানো গীবত কাকে বলে? লোকেরা বলল "আল্লাহর রসূলই অধিক জানেন। " তিনি বললেন "তোমার ভাই যা অপছন্দ করে, তাই তার পশ্চাতে আলোচনা করা।" বলা হল "আমি যা বলি তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থাকে তবে আপনার রায় কি?(তাহলেও কি গীবত হবে?)" তিনি বললেন "তুমি যা (সমালোচনা ক'রে) বললে তা যদি তার মধ্যে থাকে, তাহলেই তার গীবত করলে। আর তুমি যা (সমালোচনা ক'রে) বললে তা যদি তার মধ্যে না থাকে, তাহলে তাকে অপবাদ দিলে।"- ["মুসলিম ২৫৮৯" তাহক্বীক রিয়াযুস স্বা-লিহীন - পৃষ্ঠা ৬৬৯]
●●> হে আল্লাহ! তুমি আমাদের গুনাহ সমূহকে মুছে শিশুর মত নিষ্পাপ করে দাও।

"হে আল্লাহ! তুমি আমার এবং আমার গুনাহ সমূহের মধ্যে এমন ব্যাবধান সৃষ্টি করো যেরূপ ব্যাবধান সৃষ্টি করেছ পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে পাপ মুক্ত করো বা এমন পরিষ্কার করে দাও, যেমন সাদা কাপড় ধৌত করলে পরিষ্কার হয়। হে আল্লাহ! তুমি আমার পাপ সমুহ পানি, বরফ ও শিশির দ্বারা ধৌত করে দাও।" [বুখারী ১/১৮১]
  ●|● মুসলিম জীবনের গুরুত্বপূর্ণ জিজ্ঞাসা ●|●

প্রশ্নঃ আল্লাহ্ কি আমাদের সাথে আছেন?

► হ্যাঁ, আল্লাহ্ তাঁর জ্ঞান, দৃষ্টি, শ্রবণ, সংরক্ষণ, ক্ষমতা ও ইচ্ছা প্রভৃতির মাধ্যমে আমাদের সাথে আছেন। কিন্তু তাঁর সত্বা কোন সৃষ্টির মাঝে মিশতে পারে না। অর্থাৎ- আল্লাহ্ নিজ সত্বায় আমাদের সাথে আছেন একথা বিশ্বাস করা যাবে না। তাছাড়া সৃষ্টিকুলের কেউ তাঁকে বেষ্টনও করতে পারে না। তিনি স্বসত্বায় সপ্তাকাশের উপর সুমহান আরশে ব িরাজমান।

প্রশ্নঃ আল্লাহকে কি চর্মচক্ষু দ্বারা দেখা সম্ভব? ●|●
► মুসলিমগণ একথার উপর ঐক্যমত যে, দুনিয়াতে আল্লাহকে চর্মচক্ষু দ্বারা দেখা সম্ভব নয়। কিন্তু মু’মিনগণ পরকালে হাশরের মাঠে ও জান্নাতে আল্লাহকে দেখবেন। আল্লাহ্ বলেন, “সে দিন কিছু মুখমন্ডল উজ্জল হবে, তারা প্রতিপালক (আল্লাহকে) দেখবে।” (সূরা ক্বিয়ামাহ্ঃ ২২-২৩)

[উৎস - তাফসীরুল উশরুল আখীর মিনাল কুরআনিল কারীম - পৃষ্ঠা ৬৭,৬৮]
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,‘আল্লাহ প্রতি রাতেই নিকটবর্তী আসমানে অবতীর্ণ হন যখন রাতের শেষ তৃতীয় ভাগ অবশিষ্ট থাকে। তিনি তখন বলতে থাকেন কে আছো যে আমায় ডাকবে, আর আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কে আছো যে আমার কাছে কিছু চাইবে,আর আমি তাকে তা দান করব? কে আছো যে আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আর আমি তাকে ক্ষমা করব? (বুখারি ও মুসলিম)-

আসুন আমরা সবাই আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পবিত্র কোরানের ভাষাতেই দু'আ করি --
ওজুর ফজিলত
হযরত উসমান বিন আফ্ফান রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সঠিকভাবে ওজু করে তার দেহের পাপ-পঙ্কিলতা নখের প্রান্তভাগ দিয়ে বেরিয়ে যায়। (মুসলিম) 
 আয়াত
হে মু’মিনগন! তোমরা অধিকাংশ অনুমান হতে দূরে থাক, কারণ অনুমান কোন কোন ক্ষেত্রে পাপ এবং তোমরা একে অপরের গোপনীয় বিষয় সন্ধান করোনা এবং একে অপরের পশ্চাতে নিন্দা করোনা। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশত খেতে চাইবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণ্যই মনে কর। তোমরা আল্লাহ তা’য়ালাকে ভয় কর, আল্লাহ তা’য়ালা তওবা কবূলকারী, পরম দয়ালু। [সূরা হুজরাত, আয়াত-১২] 
●|● চারিদিকে এত লাফালাফি, গানবাজনা, মজা দেখে যে সব ভাই/বোনদের ইচ্ছা করছে ওদের সাথে যোগ দিতে তাদের জন্য কিছু কুরআনের উপদেশ ●|●

"তাদেরকে যখন বলা হয়, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তোমরা তার অনুসরণ কর, তখন তারা বলে, বরং আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যে বিষয়ের উপর পেয়েছি, তারই অনুসরণ করব। শয়তান যদি তাদেরকে জাহান্নামের শাস্তির দিকে দাওয়াত দেয়, তবুও কি?" [সূরা লুকমানঃ২১]
“নিশ্চয়ই যে কেউই আল্লাহর অংশীদার স্থি র করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতকে হারাম করে দিয়েছেন, আর তার বাসস্থান হবে অগ্নি। এবং যালিমদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই।” [সূরা মায়িদাহ :৭২]
“হে মানুষ! পৃথিবীতে যা কিছু হালাল ও পবিত্র বস্তু আছে তা থেকে তোমরা আহার কর আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। সে তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু । সে তো তোমাদের নির্দেশ দেয় মন্দ ও অশ্লীল কাজ [ব্যভিচার, মদ্যপান, হত্যা ইত্যাদি] করতে এবং আল্লাহ সম্বন্ধে এমন সব বিষয় বলতে যা তোমরা জান না।” [সূরা আল বাকারা :১৬৮-১৬৯]
“তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেও না। অবশ্যই এটা অশ্লীল কাজ ও নিকৃষ্ট পন্থা।” [সূরা বনী ইসরাঈল: ৩২]

“এবং মানুষের মাঝে এমন কিছু লোক আছে যারা আল্লাহর পথ থেকে [মানুষকে] বিচ্যুত করার জন্য কোন জ্ঞান ছাড়াই অনর্থক কথাকে ক্রয় করে, এবং একে ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করে, এদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি।” [সূরা লোকমান :৬]

রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ “আমার উম্মাতের মধ্যে কিছু লোক হবে যারা ব্যভিচার, রেশমী বস্ত্র, মদ এবং বাদ্যযন্ত্রকে হালাল বলে জ্ঞান করবে।” [বুখারী]

আল্লাহ বলেছেন: ‘‘তোমরা নিজেরা জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষা কর এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা কর। যার ইন্দন হবে মানুষ ও পাথর; যার উপর নিয়োজিত রয়েছেন কঠোর হৃদয় সম্পন্ন ফিরিশতাগণ, তারা আল্লাহ যা নির্দেশ করেন তা বাস্তবায়নে অবাধ্য হোন না, আর তাদের যা নির্দেশ প্রদান করা হয়, তা-ই তামিল করে’’ [সূরা আত-তাহরীম: ৬]
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তোমাদের প্রত্যেককেই তার দায়িত্বাধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, রাষ্ট্রনেতা তার প্রজাদের সম্পর্কে দায়িত্বশীল আর তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পুরুষ লোক তার পরিবারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল, তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন মহিলা তার স্বামীর ঘরের সার্বিক ব্যাপারে দায়িত্বশীলা, তাকে সেটার পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পরিচারক তার মালিকের সম্পদের সংরক্ষক, আর তাকে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” (বুখারী : ৮৯৩; মুসলিম: ১৮২৯)

  ‘যারা চায় যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রচার ঘটুক তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।’’ (সূরা নূর: ১৯)
 আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌ আমাদের প্রত্যেকটা দিনকে শুভ করেছেন। আমরা মুসলিমরা বিশ্বাস করি না যে "নতুন বছর নতুন কল্যাণ বয়ে আনে, দূরীভূত হয় পুরোনো কষ্ট ও ব্যর্থতার গ্লানি"। আজকে কত মানুষ মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছেন? কিন্তু ভেবে দেখেছেন, মঙ্গল কে আনে? সূর্য নাকি আল্লাহ?
ব্যবসায়িক, প্রশাসনিক, রাজনৈতিক বা সামাজিক কোনো স্বার্থে অনেক মুসলিম পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে ছেলেমেয়েদের অবাধ মেলামেশা ও বেহায়াপনার পথ খুলে দেওয়ার জন্য মিছিল, মেলা ইত্যাদির পক্ষে অবস্থান নেন। আপনার দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য এরচেয়ে ভয়ঙ্কর আর কিছুই হতে পারে না। অশ্লীলতা প্রসারের ভয়ঙ্কর পাপ ছাড়াও ভয়ঙ্কর শাস্তির কথা শুনুন:
‘‘যারা চায় যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রচার ঘটুক তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।’’ (সূরা নূর: ১৯)

সাবধান হোন! সতর্ক হোন! আপনি কি আল্লাহর সাথে পাল্লা দিবেন? আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে আপনি কি জয়ী হবেন? কখন কিভাবে আপনার ও আপনার পরিবারের জীবনে ‘‘যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি’’ নেমে আসবে তা আপনি বুঝতেও পারবেন না। আপনার রাজনৈতিক, সামাজিক, ব্যবসায়িক বা অন্য কোনো স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্য পথ দেখুন। অন্য বিকল্প চিন্তা করুন। তবে কখনোই অশ্লীলতা প্রসার ঘটে এরূপ কোনো বিষয়কে আপনার স্বার্থ উদ্ধারের বাহন বানাবেন না।


 আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, তিনি ডান হাতে রেশম ধরলেন এবং বাম হাতে সোনা, অতঃপর বললেন, ‘‘আমার উম্মতের পুরুষদের জন্য এ দু’টি বস্তু হারাম।’’ (আবূ দাঊদ, সহীহ সনদে) [আবূ দাউদ ৪০৫৭, নাসায়ী ৫১৪৪, ইবনু মাজাহ ৩৫৯৫]

●●●● সালাত ফরজ হওয়া ও মেরাজের হাদিস ●●●●

আনাস ইব্‌ন মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আমার নিকট বোরাক নিয়ে আসা হল, বোরাক হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তু সাদা, লম্বা, গাধার চেয়ে বড় ও খচ্চর থেকে ছোট, তার দৃষ্টির শেষ প্রান্তে সে তার পা রাখে, তিনি বলেন: আমি তাতে সওয়ার হলাম, অবশেষে আমাকে বায়তুল মাকদিস নিয়ে আসা হল, তিনি বলেন: আমি তাকে সে খুঁটির সাথে বাঁধলাম যার সাথে নবীগণ বাঁধেন। তিনি বলেন: অতঃপর আমি মসজিদে প্রবেশ করি, তাতে দু’রাকাত সালাত আদায় করি, অতঃপর বের হই। অতঃপর জিবরিল আমার নিকট মদের ও দুধের পাত্র নিয়ে আসেন, আমি দুধের পাত্র গ্রহণ করি, জিবরিল আমাকে বলেন: তুমি ফিতরাত (স্বভাব) গ্রহণ করেছ, অতঃপর আমাদের নিয়ে আসমানে চড়েন ...”। তিনি হাদিস উল্লেখ করেন, তাতে রয়েছে: “আমি আমার রব ও মুসা আলাইহিস সালামের মাঝে যাওয়া-আসা করতে ছিলাম, অবশেষে তিনি বলেন: হে মুহাম্মদ, প্রতি রাত-দিনে এ হচ্ছে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, প্রত্যেক সালাতের জন্য দশ, এভাবে পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত। যে নেক কাজ করার ইচ্ছা করল কিন্তু তা করেনি, আমি তার জন্য একটি নেকি লেখি, যদি সে তা করে তার জন্য দশটি লেখা হয়। যে পাপ করার ইচ্ছা করে কিন্তু সে তা করে নি, তার জন্য কিছু লেখা হয় না, যদি সে তা করে তবে তার জন্য একটি পাপ লেখা হয়। তিনি বলেন: অতঃপর আমি অবতরণ করে মুসা আলাইহিস সালামের নিকট পৌঁছলাম এবং তাকে সংবাদ দিলাম, তিনি আমাকে বললেন: তোমার রবের নিকট ফিরে যাও, তার নিকট হ্রাসের দরখাস্ত কর, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আমি বললাম আমি আমার রবের নিকট বারবার গিয়েছি এখন লজ্জা করছি”। [বুখারি ও মুসলিম] হাদিসটি সহিহ।
আবু যর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে রয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন: “এ হচ্ছে পাঁচ, অথচ তা পঞ্চাশ (কার্যত পাঁচ ওয়াক্ত, কিন্তু সওয়াব পঞ্চাশ ওয়াক্তের।), আমার নিকট কথার (সিদ্ধান্তের) কোন পরিবর্তন নেই”। [বুখারি ও মুসলিম] হাদিসটি সহিহ। অর্থাৎ কর্মে পাঁচ কিন্তু সাওয়াবে পঞ্চাশ।


ইসলামের শাশ্বত বাণীটি শেয়ার/ট্যাগ করে আপনিও হয়ে যান ইসলামের প্রচারক।
 

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রত্যেক সালাতের পর ৩৩বার আল্লাহর তাসবিহ পড়ে, ৩৩বার আল্লাহর তাহমিদ পড়ে, ৩৩বার আল্লাহর তাকবির পড়ে, এ হচ্ছে ৯৯বার, এবং একশত বারে বলে:
لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير،
তার সকল পাপ ক্ষমা করে দেয়া হবে, যদিও সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়” ---মুসলিম: (৫৯৭)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “সাবধান! যদি কোন মুসলমান কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নিপীড়ন চালিয়ে তার অধিকার খর্ব করে, তার ক্ষমতার বাইরে কষ্ট দেয় এবং তার কোন বস্তু জোরপূর্বক নিয়ে যায়, তাহলে কিয়ামতের দিন আমি তার পক্ষে আল্লাহর দরবারে অভিযোগ উত্থাপন করব।”
–( আবু দাউদ, রাহে আমল- ২২৫)

উবাইদা ইবনে সামিত(রাঃ) বলেন,একদা আমরা রাসুল্লাল্লাহ(সাঃ) সাথে ফজরের নামাযের জামাতে শরিক ছিলাম।নামাযে কুরাআন পাঠের সময় তার পাঠ তার কাছে কঠিন হয়ে পড়ে।নামায শেষে তিনি বলেন,তোমরা ইমামের পিছনে কিরাত পাঠ করছ?আমরা বললাম, হাঁ ইয়া রাসুল্লাল্লাহ।তখন তিনি বলেন,তোমরা সুরাহ ফাতিহা ছাড়া অন্য সুরাহ পাঠ করবে না।কেননা যে বেক্তি সুরাহ ফাতিহা পরবেনা তার নামায হবে না(আবু দাউদ ইঃফা ১ম, ৮২৩,৮২৪,৮২৫,তিরমিযি,নাসাই,বুখারি,মুসলিম,ইবনে মাযাহ)